Friday, February 24, 2023

NTRCA Written Exam Preparation Lecturer ICT বিষয়- কম্পিউটার বিজ্ঞান (Computer Science- 431) Unit-1

 Lecturer (Information and Communication Technology) বিষয় ঃ কম্পিউটার বিজ্ঞান (Computer Science)

কোডঃ ৪৩১

পূর্ণমান-১০০

Exam Duration: Three Hours

সিলেবাসঃ 

Unit 1: Introduction to Computer and Recent ICT Developments

History, types, and generations of computer; Basic organization of computer;

Peripherals of computers and it's operations;

 Introduction to Robotics, Artificial Intelligence, Internet of Things (IoT), Augmented Reality, Virtual Reality, Biometrics, Nanotechnology and Cloud Computing.

অন্য ইউনিট গুলো পর্যায়ক্রমে দেয়া হবে 
কমেন্ট করে সাথে থাকবেন 

History:

কম্পিউটারের  ইতিহাস 

প্রথমে জেনে নেই কম্পিউটার কাকে বলে ?

কম্পিউটার হল একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি যা তথ্য প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার একটি উপাদান যা প্রসেসর, মেমরি, ইনপুট ডিভাইস এবং আউটপুট ডিভাইস থাকে। কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার দ্বারা চালিত হয় এবং এটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় যেমন ডেটা এন্ট্রি এবং প্রসেসিং, ফাইল সংরক্ষণ এবং সম্পাদনা, গেম খেলা, মাল্টিমিডিয়া সংগ্রহ এবং সম্পাদনা এবং ইন্টারনেট সংযোগ ইত্যাদি।

১৮০১ সালে জোসেফ মেরিন জ্যাকোয়ার্ড প্রথম লুম তৈরি করেন জেটি ছিল মুলত একটি কাঠের  পাঞ্চকার্ড ব্যবহার করে কাপড়ে ঢেউের ডিজাইন করতে পারতো ।

১৮২১ সালে চার্লস ব্যাবেজ প্রথম প্রোগ্রাম যোগ্য মেশিনের ধারনা প্রদান করেন 

১৮৪৮ সালে সর্ব প্রথম অ্যাডা লভেলেস প্রথম  কম্পিউটার প্রোগ্রাম আবিস্কার করেন। 

১৮৯০ সালে হ্যারম্যান   পাঞ্চকার্ড ব্যবহার করে গননার কাজ করেন। 

১৯৩৬ সালে  অ্যালান তুরিং তুরিং মেশিন আবিস্কার করেন। 

১৯৪৫ সালের দিকে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় অনেক দেশ যুদ্ধের কাজে ব্যবহারের জন্য ইলেকট্রিক কম্পিউটারের উন্নয়ন সাধন করেন 
যেমন যুক্তরাজ্য কলোসাস এমন যুক্তরাষ্ট্রের মার্ক , ENIAC

১৯৪৬ সালে প্রথন ডিজিটাল কম্পিউটার UNIVAC আবিষ্কৃত হয়।

১৯৪৭ সালে আবিষ্কৃত হয় ট্রানজিস্টার এবং এর ফলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির জগতে এসে আমুল পরিবর্তন এর আগে সাধারণত ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হত। 

১৯৭০ সালে DRAM  আবিস্কার হয় 

১৯৭১ সালে Floppy Disk আবিষ্কৃত হয় যা কম্পিউটার উন্নয়নে ভুমিকা রাখে। 

১৯৮৪ সালে অ্যাপেল কোম্পানি MACINTOSH প্রকাশ করে 

১৯৮৫ সালে Microsoft কোম্পানি  Windows অপারেটিং সিস্টেম প্রকাশ করে। 
২০০০ সালে USB  আবিষ্কৃত হয় এবং এভাবে একটি সাধারণ গননা যন্ত্র থেকে আজকের কম্পিউটার তৈরি হয়েছে । প্রথম দিকে কম্পিউটার ছিল বেশ জটিল এবং অনেক বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হতো এবং কার্জক্রম ছিল বেশ ধীরগতি সম্পূর্ণ।  


.Types of Computer:


1. কম্পিউটারের প্রকারভেদ -

 কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে-

 কম্পিউটার তিন প্রকারে ভাগ করা যায়:-

অ্যানালগ কম্পিউটার-

ডিজিটাল কম্পিউটার

অ্যানালগ কম্পিউটারঃ 1. অ্যানালগ কম্পিউটার- এটি অ্যানালগ ডেটা প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। এনালগ কম্পিউটার গণনা না করে পরিমাপ করে কাজ করে। একটি এনালগ কম্পিউটার ক্রমাগত বৈদ্যুতিক বা শারীরিক মাত্রা যেমন ভোল্টেজ, চাপ, জল প্রবাহ ইত্যাদি পরিমাপ করে। একটি এনালগ কম্পিউটারের ইনপুট গ্রহণ করার ক্ষমতা থাকে যা সময় এবং তীব্রতার সাথে পরিবর্তিত হয় এবং বিভিন্ন ডিভাইসে সরাসরি প্রয়োগ করে যা পছন্দসই অপারেশন করে। এটি গ্রাফ আকারে আউটপুট উত্পাদন করে।

2. ডিজিটাল কম্পিউটার-
একটি ডিজিটাল কম্পিউটার সরাসরি দশমিক সংখ্যার উপর কাজ করে যা পৃথক ডেটা বা চিহ্নের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি ডেটাকে সংখ্যায় রূপান্তর করে এবং তারপরে সমস্ত ক্রিয়াকলাপ অত্যন্ত দ্রুত হারে এই সংখ্যাগুলিতে সম্পন্ন হয়। ডিজিট কম্পিউটার মূলত ডিজিট গুনতে জানে।
ব্যবসা এবং বৈজ্ঞানিক প্রয়োগের জন্য ব্যবহৃত কম্পিউটারগুলি হল ডিজিটাল কম্পিউটার।

3. হাইব্রিড কম্পিউটার - হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় কম্পিউটারের সেরা গুণাবলী ব্যবহার করে। এগুলি এমন পরিস্থিতির জন্য উপযুক্ত যেখানে অ্যানালগ আকারে সংগৃহীত ডেটার ডিজিটাল প্রক্রিয়াকরণ বাঞ্ছনীয়।
উদাহরণস্বরূপ - একটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে অ্যানালগ ডিভাইসগুলি রোগীর হার্টের কার্যকারিতা, তাপমাত্রা ইত্যাদি পরিমাপ করতে পারে৷ এই পরিমাপগুলিকে সংখ্যায় রূপান্তরিত করা যেতে পারে এবং ডিজিটাল ডিভাইসগুলিতে সরবরাহ করা যেতে পারে৷ অন্যান্য এলাকায় গাইডেড মিসাইল সিস্টেম নতুন বিমানের ডিজাইন ইত্যাদি।


উদ্দেশ্যভিত্তিক কম্পিউটারকে দুই প্রকারে ভাগ করা যায়:

সাধারণ উদ্দেশ্য কম্পিউটার
বিশেষ উদ্দেশ্য কম্পিউটার
1. সাধারণ উদ্দেশ্য কম্পিউটার - থিসিস কম্পিউটার বিভিন্ন প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করতে পারে এবং এইভাবে অগণিত অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি সাধারণ উদ্দেশ্য কম্পিউটার শুধুমাত্র মূল মেমরিতে সংরক্ষিত অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম পরিবর্তন করে সমান দক্ষতার সাথে যেকোনো ধরনের কাজ

2. বিশেষ উদ্দেশ্য কম্পিউটার - একটি বিশেষ উদ্দেশ্য কম্পিউটার হল একটি যা শুধুমাত্র একটি বিশেষ কাজ সম্পাদন করার জন্য ডিজাইন করা হয়। প্রোগ্রাম বা নির্দেশাবলী সেট স্থায়ীভাবে এই ধরনের একটি মেশিনে সংরক্ষণ করা হয়. এটি তার একক কাজ খুব দ্রুত করে এবং এটি অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
এই কম্পিউটারগুলি প্রায়শই নির্দিষ্ট ফাংশন সঞ্চালনের জন্য ব্যবহৃত হয় যেমন একটি উত্পাদন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করা বা যোগাযোগ পরিচালনা করা।
3. কম্পিউটারের প্রকার- আকারের উপর ভিত্তি করে
সাইজ অনুযায়ী কম্পিউটারকে চার প্রকারে ভাগ করা যায়-

মাইক্রো কম্পিউটার
মিনি কম্পিউটার
মেইনফ্রেম কম্পিউটার
সুপার কম্পিউটার

1.মাইক্রো কম্পিউটার বা ব্যক্তিগত কম্পিউটার-
একটি মাইক্রোকম্পিউটার হল একটি কম্পিউটার যার CPU একটি মাইক্রোপ্রসেসর। একটি মাইক্রোপ্রসেসর হল একটি প্রসেসর যার সমস্ত উপাদান একটি একক ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট চিপে থাকে।
পার্সোনাল কম্পিউটার এক ধরনের মাইক্রো কম্পিউটার। ব্যক্তিগত কম্পিউটারগুলিকে তাই বলা হয় কারণ সেগুলি ব্যক্তিগত বা স্বতন্ত্র ছোট ব্যবসায়িক ইউনিটের অফিস অটোমেশন ইউনিট বা পেশাদারদের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। কম্পিউটার সাক্ষরতা, মজা এবং গেমস, ব্যবসায়িক অ্যাপ্লিকেশন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদির মতো বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য পিসি ব্যবহার করা যেতে পারে।

মাইক্রো কম্পিউটার বা ব্যক্তিগত কম্পিউটারের প্রকারভেদ
• ডেস্কটপ কম্পিউটার
• ল্যাপটপ কম্পিউটার
• পামটপ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডায়েরি, নোটবুক, পিডিএ।

2. মিনি কম্পিউটার - এগুলি মেইনফ্রেমের ছোট সংস্করণ। সাধারণত তারা বড় প্রতিপক্ষের মতো একই কম্পিউটিং শক্তি সরবরাহ করে। প্রধান ফ্রেমের উপর একটি মিনি কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হল এটি আকারে ছোট এবং নির্ভরযোগ্য। এটি শীতাতপনিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন হয় না এবং ঘরের তাপমাত্রায় পরিচালিত হতে পারে।
এই সিস্টেমগুলির প্রধান ব্যবহার হল স্থানীয় সরকার ওয়ার্ড প্রসেসিং শিক্ষায় ইত্যাদি। ব্যবসায় এগুলি স্টক পে-রোল ইত্যাদি জড়িত করার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি সাধারণত নোড হিসাবে ব্যক্তিগত কম্পিউটার সহ নেটওয়ার্কগুলিতে সার্ভার সিস্টেম হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

3.মেনফ্রেম কম্পিউটার - এগুলি আকারে খুব বড় এবং সর্বাধিক কম্পিউটিং শক্তি সরবরাহ করে। তাদের সাথে প্রচুর পরিমাণে পেরিফেরিয়াল সংযুক্ত করা যেতে পারে। এগুলি সাধারণত কম্পিউটারের বড় নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয় যার মূল ফ্রেমটি নেটওয়ার্কের মডেল পয়েন্ট। তারা নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য স্যাটেলাইট ব্যবহার করত।

একটি সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন হল এয়ারলাইন সিস্টেম। তাদের হেড অফিসে এটির একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার রয়েছে যেখানে সমস্ত মারামারির তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। বুকিং অফিসগুলিতে ছোট কম্পিউটারগুলি কেন্দ্রীয় ডেটা ব্যাঙ্কের সাথে সংযুক্ত থাকে, যাতে সমস্ত ফ্লাইটের আপ টু ডেট তথ্য সর্বদা উপলব্ধ থাকে।
4.সুপার কম্পিউটার - এগুলি সব কম্পিউটারের মধ্যে সবচেয়ে দামি। এই কম্পিউটারগুলি বড় সাধারণ উদ্দেশ্যের কম্পিউটারগুলি প্রতি সেকেন্ডে 10,000 মিলিয়নেরও বেশি নির্দেশ কার্যকর করতে সক্ষম এবং প্রতি চিপে মিলিয়ন বিটের স্টোরেজ ক্ষমতা রয়েছে। এই কম্পিউটারগুলি পারমাণবিক নিউক্লিয়ার এবং প্লাজমা ফিজিক্স সিসমোলজি, অ্যারোডাইনামিকস ইত্যাদির মতো বহু-ভেরিয়েট গাণিতিক সমস্যাগুলি সমাধান করতে ব্যবহৃত হয়।
সুপার কম্পিউটার সাধারণত কয়েক মিলিয়ন ফ্লোটিং পয়েন্ট পরিচালনা করতে সক্ষম। প্রতি সেকেন্ডে অপারেশন (MFLOPS)। সুপার কম্পিউটারের গতি সাধারণত "FLOPS" (ফ্লোটিং পয়েন্ট অপারেশন পার সেকেন্ড) এ পরিমাপ করা হয়।
সুপার কম্পিউটারগুলি অত্যন্ত গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়- আবহাওয়ার পূর্বাভাস, জলবায়ু গবেষণা, আণবিক মডেলিং, শারীরিক সিমুলেশন এবং ক্রিপ্টানালাইসিসের মতো নিবিড় কাজ এবং সামরিক এবং বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলির মতো ভারী ব্যবহারকারী।

Generations of computer

কম্পিউটারের জেনারেশনসমূহ কী কী?
আবিষ্কারের পর থেকে কম্পিউটার বিভিন্ন সময়ে পরিবর্ধন, পরিমর্জন করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এই সকল পরিবর্ধন, পরিমর্জনকে জেনারেশনের মাধ্যমে ভাগ করা হয়ে থাকে। কম্পিউটারের জেনারেশনকে ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রথম প্রজন্ম (১৯৪৬-১৯৫৮) – ভ্যাকুয়াম টিউব
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৮-১৯৬৫) – ট্রানজিস্টর
তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১) – ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট
চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১-বর্তমান) – মাইক্রোপ্রসেসর
পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ) – কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

*প্রথম প্রজন্ম

কার্যকাল ১৯৪৬-১৯৫৮
হিসাবের জন্য ভ্যাকুয়াম টিউব টেকনোলজি ব্যবহার করা হতো
সেই সময়ের দ্রুততম
চুম্বকীয় ড্রাম মেমরি (খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা)
মেশিন ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হতো এবং প্রচুর তাপ উৎপাদন করতো
পাঞ্চ কার্ডের উপযোগী ইনপুট/আউটপুট সরঞ্জাম
উদাহরণ: ENIVAC, UNIVAC, EDSAC

*দ্বিতীয় প্রজন্ম

কার্যকাল ১৯৫৮-১৯৬৫
ভ্যাকুয়াম টিউবের বদলে ট্র্যানজিস্টর ব্যবহার করা শুরু হয়
অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হতো
আকারে তুলনামূলক ছোট ও ওজনে কম
চুম্বকীয় কোর মেমরির ব্যবহার
তুলনামূলক কম পাওয়ার লাগতো
এসি প্রয়োজন হতো, রক্ষণাবেক্ষন খরচ বেশি
*তৃতীয় প্রজন্ম

কার্যকাল ১৯৬৫-১৯৭১
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) এর ব্যবহার শুরু
আকারে ছোট, হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা যেত
অর্ধপরিবাহী মেমরির উদ্ভব ও বিকাশ
স্টোরেজ ক্ষমতা ছোট, দাম অনেক বেশি এবং এসি প্রয়োজন হতো
উদাহরণ IBM 360, IBM 370

*চতুর্থ প্রজন্ম

কার্যকাল ১৯৭১-বর্তমান
LSI এবং VLSI এর ব্যবহার শুরু
নতুন অপারেটিং সিস্টেম, GUI, সহায়ক মেমরি ও LAN ব্যবহার
বৃহৎ স্টোরেজ, দ্রুততর
রিলায়েবল ও কম রক্ষণাবেক্ষণ
কম পাওয়ার
মাইক্রো কম্পিউটার ও প্যারালাল প্রসেসিং
উদাহরণ IBM 3033, HP 3000 ইত্যাদি

*পঞ্চম প্রজন্ম

কার্যকাল ভবিষ্যৎ
ULSI, ১ চিপে ১০ মিলিয়ন কম্পোনেন্ট
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
সবচেয়ে দ্রুত গতিসম্পন্ন, কম্ফোর্টেবল
স্বয়ংক্রিয় অনুবাদ, শ্রবণযোগ্য শব্দ দিয়ে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ



Basic organization of computer;





১। ইনপুট:

নির্দেশনা (Instruction) এবং তথ্য (data) গ্রহণ করে।
প্রাপ্ত নির্দেশনা এবং তথ্য কম্পিউটারের ভাষায় রুপান্তর করে।
পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য কম্পিউটার সিস্টেমে প্রেরণ করে।

২। অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (Arithmetic Logic Unit)

গাণিতিক কাজ (+, -, *, /, %)
যুক্তিমূলক কাজ (লজিক গেট সংক্রান্ত)
উপাত্ত সঞ্চালন (রেজিস্টারে কাজের পর শূন্য অবস্থায় রুপান্তর করা)

৩। কন্ট্রোল ইউনিট:

একটি কম্পিউটার সিস্টেমের সকল উপকরণসমূহকে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে।
CPU বা সেন্ট্রাল প্রোসেসিং ইউনিটকে বলা হয় কম্পিউটারের মগজ। কম্পিউটারের সকল কার্যক্রমের জন্য এটা দায়ী (responsible) থাকে।
instruction/নির্দেশনার ধারাবাহিকতা নিয়ন্ত্রণ (কোনটার পর কোনটা আসবে)
প্রধান মেমরি থেকে instruction/নির্দেশনা নিয়ে আসা
গণনার ফলাফল মেমরিতে পাঠানো
প্রধান মেমরির ফলাফল আউটপুটে পাঠানো

৪। মেমরি:

আগত তথ্য ও নির্দেশনা প্রধান স্মৃতি অংশে প্রক্রিয়া না শুরু হওয়া পর্যন্ত জমা রাখা
প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত নির্দেশনা নির্বাহ
প্রক্রিয়াকরণ ফলাফল আউটপুট ডিভাইসে প্রেরণ না করা পর্যন্ত জমা রাখা

৫। আউটপুট:

কম্পিউটার সিস্টেমে যে সকল অপারেশন সম্পন্ন হয় সেগুলো গ্রহণ করে।
তবে গ্রহণকৃত অংশ কম্পিউটারের ভাষায় থাকে তাই তা প্রদর্শন করার পূর্বে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করে।
আউটপুট ডিভাইসে ফলাফল প্রদর্শন করে।


Peripherals of computers and it's operations


পেরিফেরাল ডিভাইসগুলি একটি কম্পিউটারের সাথে বিভিন্ন I/O ইন্টারফেসের মাধ্যমে সংযোগ করে, যেমন যোগাযোগ (COM), ইউনিভার্সাল সিরিয়াল বাস (USB) এবং সিরিয়াল পোর্ট যেমন সিরিয়াল অ্যাডভান্সড টেকনোলজি অ্যাটাচমেন্ট (SATA)।
...
পেরিফেরাল ডিভাইসগুলির মধ্যে নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
মাউস।
কীবোর্ড।
প্রিন্টার।
মনিটর.
ওয়েবক্যাম।
প্রিন্টার।
স্ক্যানার।
স্পিকার 


Introduction to Robotics, Artificial Intelligence, Internet of Things (IoT), Augmented Reality, Virtual Reality, Biometrics, Nanotechnology and Cloud Computing



রোবটিক্সঃ

প্রযুক্তির যে শাখায় রোবটের ডিজাইন, গঠন, পরিচালন প্রক্রিয়া , কাজ ও প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে রোবটিক্স বলে।

রোবটঃ রোবট হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত এক ধরনের ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা কোন ব্যক্তির নির্দেশে কাজ করতে পারে।

রোবটের উপাদান সমূহ – পওয়ার সিস্টেম, ইলেকট্রিক সার্কিট , ঘূর্ণায়মান বডি , মস্তিস্ক বা প্রসেসর, ম্যানিউপুলেশন (পরিবর্তন)

একচুয়েটর (স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘুরানোও নিয়ন্ত্রণ করা যায় এমন মটর )[রোবটের বিশিষ্ট]

রোবটিক্সের তিনটি বিশেষত্ব রয়েছে

১- একটি রোবট যে নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি হয়,তার উপর নির্ভর করে একটি বিশেষ যান্ত্রিক গঠন হয়ে থাকে।

২- রোবট যান্ত্রিক কাজ করার জন্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকতে হয়।

৩- রোবট কে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং  দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।


রোবটিক্সের ব্যবহার বা সুফলঃ

১- বিপজ্জনক কাজে ২- শিল্প-কারখানায় ৩- সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কাজে ৪- চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫-সামরিক ক্ষেত্রে

৬- শিক্ষা ও বিনোদন ৭- নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণ ৮- মহাকাশ গবেষণা  ৯- ঘরোয়া কাজে

রোবটিক্সের সীমাবদ্ধতাঃ

১- আকস্মিক পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে না নেওয়া

২- বেকারত্ব বৃদ্ধি

৩- ব্যয়বহুল এবং ব্যবস্থাপনা জটিল।



আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স / কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

 আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো মানুষের চিন্তাভাবনাগুলোকে কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটার বা কম্পিউটার প্রযুক্তি নির্ভর যন্ত্রের মধ্যে রুপ দেয়ার ব্যবস্থা।

নিউরাল নেটঃ নিউরাল নেট হলো এমন একটি ব্যবস্থা যা মানব মস্তিস্ক যেভাবে কাজ তা নকল করার উদ্যোগ নেয় যেটি ইনপুট স্তর ,লুক্কায়িত স্তর, আউটপুট স্তর নিয়ে গঠিত।

ডিপ লার্নিংঃ নিউরাল নেটের একটি লুক্কায়িত স্তরের পরিবর্তে যখন অনেক গুলা স্তর ব্যবহার করা হয় তখন নেটটি নিজে থেকেই শিখে নিতে পারে একে ডিপ লার্নিং বলে।

মেশিন লার্নিংঃ মেশিন লার্নিং এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে মেশিন তার কাছে উপস্থিত বিশাল পরিমান ডেটা থেকে নিজেই শিখে নিবে।

 

       এআই এর বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং তার উদাহারন

NLP: Natural Language Processing

এক্সপার্ট সিস্টেমঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহৃত

বুদ্ধি বৃত্তিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়

 হলো এক্সপার্ট সিস্টে। এটি হলো একটি প্যাকেজ সফটওয়্যার

যা সুসংগঠিত তথ্য সরবরাহ করে কম্পিউটারকে কোন বিসয়ে

দক্ষ বা বিশেষজ্ঞ করে তোলে , যেমন করনা অ্যাপ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজঃ

১। C /C++, ২। Java, ৩। MATLAB ৪। Python  ৫। SHRDLU ৬। PROLOG ৭।  LISP, ৮। R

 

প্রশ্নঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) এর প্রয়োগ ক্ষেত্রসমূহ ,সুবিধা, অসুবিধা  লিখ ?

প্রশ্নঃ মানব বুদ্ধিমত্তা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মধ্যে পার্থক্য

[১। ইন্দ্রিয় অভিজ্ঞতা – শর্ত পর্যালোচনা ২,৩। সৃষ্টিশীল ও প্রাকৃতিক – সৃষ্টিশীল নয় এবং কৃত্রিম

৪,৫ বিকশিত হয় চিরস্থায়ী নয় – বিকশিত হয় না চিরস্থায়ী  ]



ভার্চুয়াল রিয়েলিটি / কৃত্রিম বাস্তবতা

  কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত এমন একটি পরিবেশ যেটি প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয় কিন্তু বাস্তবের মত চেতনা সৃষ্টি করে তাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বলে । অন্যভাবে বলা যায় VR হলো হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের সমন্বয়ে গঠিত এমন এক ধরনের ত্রিমাত্রিক কৃত্রিম পরিবেশ যা ব্যবহারকারীর নিকট বাস্তব পরিবেশর মত মনে হয়।

ভার্চুয়াল রিয়েলিটির পরিবেশ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সমূহঃ

১। হেড মাউন্টেড ডিসপ্লে (Head Mounted Display HMD) ২। ডেটা গ্লোভ (Data Glove) ৩। একটি পূর্ণাঙ্গ বডি স্যুইট (Body Suit)

৪। উচ্চ মানের অডিও ব্যবস্থা ৫। রিয়েলিটি সিমুলেটর (যেমন সেন্সর) ৬। সিমুলেশন, মডেলিং এবং গ্রাফিক্স সফটওয়্যার ৭। জিওমেট্রিকাল তথ্য

ভার্চুয়াল রিয়েলিটির পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্তের সাথে বিবেচিত বিষয় সমূহঃ

১। শব্দ ২। দৃষ্টি ৩। মস্তিস্ক ৪। স্পর্শ

টেলিপ্রিজেন্সঃ

  উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার গ্রাফিক্স ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক দূর থেকে কাজ পরিচালনার প্রক্রিয়া কে টেলিপ্রিজেন্স বলে।

প্রত্যাহিক জীবনে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রভাবঃ

বিনোদন ২ যানবাহন চালানো ও প্রশিক্ষণে ৩ শিক্ষা ও গবেষণায় ৪ চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫ সামরিক প্রশিক্ষণে ৬ ব্যবসা বাণিজ্যে ৭ মহাশূন্য অভিযানে ৮ ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষায় ইত্যাদি

সমাজে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নেতিবাচক প্রভাব

১। অতি মাত্রায় প্রযুক্তি নির্ভরতা ২। কল্পনা নির্ভরতা ৩। স্বাস্থ্যের ক্ষতি ৪। মনুষ্যত্বহীনতা


বায়োমেট্রিকঃ

মানুষের দৈহিক গঠন বা আচরণগত বৈশিষ্ট্য পরিমাপের ভিত্তিতে কোন ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিকে বায়োমেট্রিক বলে। অর্থাৎ বায়োমেট্রিক হল বায়োলজিকাল ডেটা মাপা এবং বিশ্লেষণ করার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।

 

গঠন ও আচরণগত বৈশিষ্ট্যর উপর ভিত্তি করে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি দুই প্রকার

শরীর বৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি          খ। আচরণগত বায়োমেট্রিক পদ্ধতি

শরীর বৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি

১- আঙ্গুলের ছাপ শনাক্তকরণ

২- হাতের রেখা শনাক্তকরণ

৩- আইরিশ শনাক্তকরণ

৪- মুখমণ্ডলের অবয়ব শনাক্তকরণ

৫- ডিএনএ পর্যবেক্ষণ

আচরণগত বায়োমেট্রিক পদ্ধতি

১- কিবোর্ডে টাইপিং গতি যাচাইকরণ

২- হাতের লেখা যাচাইকরণ

৩- কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ

বায়োমেট্রিক পদ্ধতির ব্যবহার বা সুবিধাঃ

১-শনাক্তকরণ ২- নিবন্ধন ৩- প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ (বিচারিক, সরকারি বিভাগ, শিক্ষাখাত ,বাণিজ্য)

বায়োমেট্রিক পদ্ধতির অসুবিধাঃ

১-  বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন

২- খরচ

৩- দক্ষ লোক



ন্যানোটেকনোলজিঃ

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার আকৃতির কোন কিছু তৈরি করা এবং ব্যবহার করাকে ন্যানোটেকনোলজি বলে

ন্যানোটেকনোলজি দুটি পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়

১- ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ          ২- বৃহৎ থেকে ক্ষুদ্র

 

ন্যানোটেকনোলজির ব্যবহার বা সুবিধাঃ 

১- কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে ব্যবহার    ২- চিকিৎসা ক্ষেত্রে    ৩- খাদ্যশিল্পে    ৪- জ্বালানি ক্ষেত্রে  ৫- যোগাযোগ ক্ষেত্রে  

৬- খেলাধুলার সামগ্রি তৈরিতে  ৭- বায়ু ও পানি দূষণ রোধে  ৮- প্রসাধন শিল্পে

Mo: 01792-043563

ICT Privet Batch

 ৯- মহাকাশ অভিযান

 

ন্যানোটেকনোলজির ক্ষতিকর দিকঃ

১- প্রাণঘাতী অস্ত্র    ২- মানব শরীরের ক্ষতি     ৩- প্রাইভেসি ও সিকিউরিটি

ক্লাউড কম্পিউটিংঃ

ইন্টারনেট ভিত্তিক কম্পিউটিংই হচ্ছে ক্লাউড কম্পিউটি অর্থাৎ ক্লাউড কম্পিউটিং সহজতরভাবে কম সময়ে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন অন-লাইন কম্পিউটিং সেবা প্রদান করে থাকে।  সুতরাং আমরা বলতে পারি ছোট্ট কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করে একটি বিশাল কম্পিউটার ভারা করে যথেচ্ছা ব্যবহার এবং যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সেই কম্পিউটারে সংরক্ষণের ধারণাটি হলো ক্লাউড কম্পুটিং ।

ক্লাউড কম্পিউটিংকে প্রধানত তিন ভাগেভাগ করা যায়

১- প্রাইভেট ক্লাউডঃ একক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় অথবা থার্ড পার্টির ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত যা  অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় , এই ধরনের ক্লাউডকে প্রাইভেট ক্লাউড বলে

২- পাবলিক ক্লাউডঃ পাবলিক ক্লাউড হচ্ছে এমন এক ধরনের ক্লাউড যা সকলের জন্য উন্মুক্ত

৩- হাইব্রিড ক্লাউডঃ দুই বা ততোধিক ধরনের ক্লাউড (প্রাইভেট, পাবলিক , কমিউনিটি) এর সংমিশ্রণে তৈরিকৃত ক্লাউড হচ্ছে হাইব্রিড ক্লাউড

 

ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধাঃ

১- অবকাঠামোগত সেবা ২- প্ল্যাটফর্মভিত্তিক সেবা ৩- সফটওয়্যার সেবা ৪- যত চাহিদা তত সার্ভিস ৫- যখন চাহিদা তখন সার্ভিস ৬- যখন ব্যবহার তখন মূল্য শোধ  ৭- উদ্যোক্তাদের সুযোগ ৮ গবেষকদের সুবিধা ৯- সহজ প্রাপ্যতা ১০-  স্টোরেজ সুবিধা।

 

 ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধাঃ



১- নিরাপত্তা ঝুকি ২- একক নিয়ন্ত্রণ থাকে না ৩- গোপনীয়তা থাকে না ৪- উচ্চ ফী প্রদান ৫- সার্ভার সমস্যা ৬- নির্ভরশীলতা

ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) সেন্সর, প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা, সফ্টওয়্যার এবং অন্যান্য প্রযুক্তির সাথে ভৌত বস্তু (বা এই জাতীয় বস্তুর গোষ্ঠী) বর্ণনা করে যা ইন্টারনেট বা অন্যান্য যোগাযোগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন্যান্য ডিভাইস এবং সিস্টেমের সাথে সংযোগ এবং ডেটা বিনিময় করে.  ইন্টারনেট অফ থিংসকে একটি ভুল নাম হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ ডিভাইসগুলিকে সর্বজনীন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করার প্রয়োজন নেই, তাদের শুধুমাত্র একটি নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে, এবং পৃথকভাবে ঠিকানাযোগ্য হতে হবে

1 comment:

Featured Post

২০২৫ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস

  ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস (২০২৩ সালের সিলেবাসের অনুরূপ) পত্রিকার খবরের লিঙ্ক     ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস (২০২৩ সালের...

Blog Archive

Powered by Blogger.