Lecturer (Information and Communication Technology) বিষয় ঃ কম্পিউটার বিজ্ঞান (Computer Science)
কোডঃ ৪৩১
পূর্ণমান-১০০
Exam Duration: Three Hours
সিলেবাসঃ
Unit 1: Introduction to Computer and Recent ICT Developments
History, types, and generations of computer; Basic organization of computer;
Peripherals of computers and it's operations;
Introduction to Robotics, Artificial Intelligence, Internet of Things (IoT), Augmented Reality, Virtual Reality, Biometrics, Nanotechnology and Cloud Computing.
অন্য ইউনিট গুলো পর্যায়ক্রমে দেয়া হবে
কমেন্ট করে সাথে থাকবেন
History:
কম্পিউটারের ইতিহাস
প্রথমে জেনে নেই কম্পিউটার কাকে বলে ?
কম্পিউটার হল একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি যা তথ্য প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার একটি উপাদান যা প্রসেসর, মেমরি, ইনপুট ডিভাইস এবং আউটপুট ডিভাইস থাকে। কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার দ্বারা চালিত হয় এবং এটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় যেমন ডেটা এন্ট্রি এবং প্রসেসিং, ফাইল সংরক্ষণ এবং সম্পাদনা, গেম খেলা, মাল্টিমিডিয়া সংগ্রহ এবং সম্পাদনা এবং ইন্টারনেট সংযোগ ইত্যাদি।
১৮০১ সালে জোসেফ মেরিন জ্যাকোয়ার্ড প্রথম লুম তৈরি করেন জেটি ছিল মুলত একটি কাঠের পাঞ্চকার্ড ব্যবহার করে কাপড়ে ঢেউের ডিজাইন করতে পারতো ।
১৮২১ সালে চার্লস ব্যাবেজ প্রথম প্রোগ্রাম যোগ্য মেশিনের ধারনা প্রদান করেন
১৮৪৮ সালে সর্ব প্রথম অ্যাডা লভেলেস প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রাম আবিস্কার করেন।
১৮৯০ সালে হ্যারম্যান পাঞ্চকার্ড ব্যবহার করে গননার কাজ করেন।
১৯৩৬ সালে অ্যালান তুরিং তুরিং মেশিন আবিস্কার করেন।
১৯৪৫ সালের দিকে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় অনেক দেশ যুদ্ধের কাজে ব্যবহারের জন্য ইলেকট্রিক কম্পিউটারের উন্নয়ন সাধন করেন
যেমন যুক্তরাজ্য কলোসাস এমন যুক্তরাষ্ট্রের মার্ক , ENIAC
১৯৪৬ সালে প্রথন ডিজিটাল কম্পিউটার UNIVAC আবিষ্কৃত হয়।
১৯৪৭ সালে আবিষ্কৃত হয় ট্রানজিস্টার এবং এর ফলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির জগতে এসে আমুল পরিবর্তন এর আগে সাধারণত ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হত।
১৯৭০ সালে DRAM আবিস্কার হয়
১৯৭১ সালে Floppy Disk আবিষ্কৃত হয় যা কম্পিউটার উন্নয়নে ভুমিকা রাখে।
১৯৮৪ সালে অ্যাপেল কোম্পানি MACINTOSH প্রকাশ করে
১৯৮৫ সালে Microsoft কোম্পানি Windows অপারেটিং সিস্টেম প্রকাশ করে।
২০০০ সালে USB আবিষ্কৃত হয় এবং এভাবে একটি সাধারণ গননা যন্ত্র থেকে আজকের কম্পিউটার তৈরি হয়েছে । প্রথম দিকে কম্পিউটার ছিল বেশ জটিল এবং অনেক বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হতো এবং কার্জক্রম ছিল বেশ ধীরগতি সম্পূর্ণ।
.Types of Computer:
1. কম্পিউটারের প্রকারভেদ -
কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে-
কম্পিউটার তিন প্রকারে ভাগ করা যায়:-
অ্যানালগ কম্পিউটার-
ডিজিটাল কম্পিউটার
অ্যানালগ কম্পিউটারঃ 1. অ্যানালগ কম্পিউটার- এটি অ্যানালগ ডেটা প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। এনালগ কম্পিউটার গণনা না করে পরিমাপ করে কাজ করে। একটি এনালগ কম্পিউটার ক্রমাগত বৈদ্যুতিক বা শারীরিক মাত্রা যেমন ভোল্টেজ, চাপ, জল প্রবাহ ইত্যাদি পরিমাপ করে। একটি এনালগ কম্পিউটারের ইনপুট গ্রহণ করার ক্ষমতা থাকে যা সময় এবং তীব্রতার সাথে পরিবর্তিত হয় এবং বিভিন্ন ডিভাইসে সরাসরি প্রয়োগ করে যা পছন্দসই অপারেশন করে। এটি গ্রাফ আকারে আউটপুট উত্পাদন করে।
Generations of computer
Basic organization of computer;
Peripherals of computers and it's operations
Introduction to Robotics, Artificial Intelligence, Internet of Things (IoT), Augmented Reality, Virtual Reality, Biometrics, Nanotechnology and Cloud Computing
রোবটিক্সঃ
প্রযুক্তির যে শাখায় রোবটের ডিজাইন, গঠন, পরিচালন প্রক্রিয়া , কাজ ও
প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে রোবটিক্স বলে।
রোবটঃ রোবট হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত
এক ধরনের ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা কোন
ব্যক্তির নির্দেশে কাজ করতে পারে।
রোবটের উপাদান সমূহ – পওয়ার সিস্টেম, ইলেকট্রিক সার্কিট , ঘূর্ণায়মান বডি , মস্তিস্ক বা প্রসেসর,
ম্যানিউপুলেশন (পরিবর্তন)
একচুয়েটর (স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘুরানোও নিয়ন্ত্রণ করা
যায় এমন মটর )। [রোবটের বিশিষ্ট]
রোবটিক্সের তিনটি বিশেষত্ব রয়েছেঃ
১- একটি রোবট যে নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি হয়,তার উপর নির্ভর করে
একটি বিশেষ যান্ত্রিক গঠন হয়ে থাকে।
২- রোবট যান্ত্রিক কাজ করার জন্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকতে
হয়।
৩- রোবট কে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
১- বিপজ্জনক কাজে ২- শিল্প-কারখানায় ৩- সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কাজে ৪-
চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫-সামরিক ক্ষেত্রে
৬- শিক্ষা ও বিনোদন ৭- নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণ ৮- মহাকাশ গবেষণা ৯- ঘরোয়া কাজে
রোবটিক্সের সীমাবদ্ধতাঃ
১- আকস্মিক পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে না নেওয়া
২- বেকারত্ব বৃদ্ধি
৩- ব্যয়বহুল এবং ব্যবস্থাপনা জটিল।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স / কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
হলো মানুষের চিন্তাভাবনাগুলোকে কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটার বা কম্পিউটার প্রযুক্তি
নির্ভর যন্ত্রের মধ্যে রুপ দেয়ার ব্যবস্থা।
নিউরাল নেটঃ নিউরাল নেট
হলো এমন একটি ব্যবস্থা যা মানব
মস্তিস্ক যেভাবে কাজ তা নকল করার উদ্যোগ নেয় যেটি ইনপুট স্তর ,লুক্কায়িত স্তর,
আউটপুট স্তর নিয়ে গঠিত।
ডিপ লার্নিংঃ নিউরাল নেটের
একটি লুক্কায়িত স্তরের পরিবর্তে যখন অনেক গুলা স্তর ব্যবহার করা হয় তখন নেটটি নিজে
থেকেই শিখে নিতে পারে একে ডিপ লার্নিং বলে।
মেশিন লার্নিংঃ মেশিন লার্নিং
এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে মেশিন তার কাছে উপস্থিত বিশাল পরিমান ডেটা থেকে নিজেই
শিখে নিবে।
এআই এর বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং তার
উদাহারন |
NLP: Natural Language Processing |
বুদ্ধি বৃত্তিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে সবচেয়ে
জনপ্রিয়
হলো এক্সপার্ট
সিস্টে। এটি হলো একটি প্যাকেজ সফটওয়্যার
যা সুসংগঠিত তথ্য সরবরাহ করে কম্পিউটারকে কোন
বিসয়ে
দক্ষ বা বিশেষজ্ঞ করে তোলে , যেমন করনা অ্যাপ।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজঃ
১। C /C++, ২। Java, ৩। MATLAB ৪।
Python ৫।
SHRDLU ৬। PROLOG ৭।
LISP, ৮। R
প্রশ্নঃ আর্টিফিশিয়াল
ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) এর প্রয়োগ ক্ষেত্রসমূহ ,সুবিধা, অসুবিধা লিখ ?
প্রশ্নঃ মানব বুদ্ধিমত্তা এবং কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তার মধ্যে পার্থক্য
[১। ইন্দ্রিয় অভিজ্ঞতা – শর্ত পর্যালোচনা ২,৩।
সৃষ্টিশীল ও প্রাকৃতিক – সৃষ্টিশীল নয় এবং কৃত্রিম
৪,৫। বিকশিত হয় চিরস্থায়ী নয় – বিকশিত হয় না চিরস্থায়ী ]
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি / কৃত্রিম বাস্তবতাঃ
কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত এমন একটি
পরিবেশ যেটি প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয় কিন্তু বাস্তবের মত চেতনা সৃষ্টি করে তাকে
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বলে । অন্যভাবে বলা যায় VR হলো হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের সমন্বয়ে গঠিত এমন এক
ধরনের ত্রিমাত্রিক কৃত্রিম পরিবেশ যা ব্যবহারকারীর নিকট বাস্তব পরিবেশর মত মনে হয়।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির পরিবেশ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সমূহঃ
১। হেড মাউন্টেড ডিসপ্লে (Head Mounted Display
HMD) ২। ডেটা গ্লোভ (Data Glove) ৩। একটি পূর্ণাঙ্গ বডি স্যুইট (Body Suit)
৪। উচ্চ মানের অডিও ব্যবস্থা ৫।
রিয়েলিটি সিমুলেটর (যেমন সেন্সর) ৬। সিমুলেশন, মডেলিং এবং গ্রাফিক্স সফটওয়্যার ৭।
জিওমেট্রিকাল তথ্য
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্তের সাথে বিবেচিত বিষয় সমূহঃ
১। শব্দ ২। দৃষ্টি ৩। মস্তিস্ক ৪। স্পর্শ
টেলিপ্রিজেন্সঃ
উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার
গ্রাফিক্স ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক দূর থেকে কাজ পরিচালনার প্রক্রিয়া কে
টেলিপ্রিজেন্স বলে।
প্রত্যাহিক জীবনে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রভাবঃ
১। বিনোদন ২। যানবাহন চালানো ও প্রশিক্ষণে ৩। শিক্ষা ও গবেষণায় ৪। চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫। সামরিক প্রশিক্ষণে ৬। ব্যবসা বাণিজ্যে ৭। মহাশূন্য অভিযানে ৮। ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষায় ইত্যাদি
সমাজে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নেতিবাচক প্রভাবঃ
১। অতি মাত্রায় প্রযুক্তি নির্ভরতা ২। কল্পনা নির্ভরতা ৩। স্বাস্থ্যের ক্ষতি ৪। মনুষ্যত্বহীনতা
বায়োমেট্রিকঃ
মানুষের দৈহিক গঠন বা আচরণগত বৈশিষ্ট্য পরিমাপের ভিত্তিতে কোন
ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিকে বায়োমেট্রিক বলে।
অর্থাৎ বায়োমেট্রিক হল বায়োলজিকাল ডেটা মাপা এবং বিশ্লেষণ করার বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি।
গঠন ও আচরণগত বৈশিষ্ট্যর উপর ভিত্তি করে বায়োমেট্রিক
পদ্ধতি দুই প্রকার
ক। শরীর বৃত্তীয়
বায়োমেট্রিক পদ্ধতি খ। আচরণগত বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
১- আঙ্গুলের ছাপ শনাক্তকরণ
২- হাতের রেখা শনাক্তকরণ
৩- আইরিশ শনাক্তকরণ
৪- মুখমণ্ডলের অবয়ব শনাক্তকরণ
৫- ডিএনএ পর্যবেক্ষণ
খ। আচরণগত
বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
১- কিবোর্ডে টাইপিং গতি যাচাইকরণ
২- হাতের লেখা যাচাইকরণ
৩- কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতির ব্যবহার বা সুবিধাঃ
১-শনাক্তকরণ ২- নিবন্ধন ৩- প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ (বিচারিক, সরকারি বিভাগ,
শিক্ষাখাত ,বাণিজ্য)
বায়োমেট্রিক পদ্ধতির অসুবিধাঃ
১- বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন
২- খরচ
৩- দক্ষ লোক
ন্যানোটেকনোলজিঃ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার আকৃতির কোন
কিছু তৈরি করা এবং ব্যবহার করাকে ন্যানোটেকনোলজি বলে
ন্যানোটেকনোলজি দুটি পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়
১- ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ ২- বৃহৎ থেকে ক্ষুদ্র
ন্যানোটেকনোলজির ব্যবহার বা সুবিধাঃ
১- কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে ব্যবহার ২- চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৩- খাদ্যশিল্পে ৪- জ্বালানি ক্ষেত্রে ৫-
যোগাযোগ ক্ষেত্রে
৬- খেলাধুলার সামগ্রি তৈরিতে ৭-
বায়ু ও পানি দূষণ রোধে ৮- প্রসাধন শিল্পে
Mo: 01792-043563 |
ICT Privet Batch |
ন্যানোটেকনোলজির ক্ষতিকর দিকঃ
১- প্রাণঘাতী অস্ত্র ২- মানব শরীরের ক্ষতি ৩- প্রাইভেসি ও সিকিউরিটি
ক্লাউড কম্পিউটিংঃ
ইন্টারনেট ভিত্তিক কম্পিউটিংই হচ্ছে ক্লাউড
কম্পিউটি অর্থাৎ ক্লাউড কম্পিউটিং সহজতরভাবে কম সময়ে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন অন-লাইন
কম্পিউটিং সেবা প্রদান করে থাকে। সুতরাং
আমরা বলতে পারি ছোট্ট কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করে একটি বিশাল কম্পিউটার ভারা
করে যথেচ্ছা ব্যবহার এবং যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সেই কম্পিউটারে সংরক্ষণের ধারণাটি
হলো ক্লাউড কম্পুটিং ।
ক্লাউড কম্পিউটিংকে প্রধানত তিন
ভাগেভাগ করা যায়
১- প্রাইভেট ক্লাউডঃ একক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় অথবা থার্ড
পার্টির ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত যা
অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় , এই ধরনের ক্লাউডকে প্রাইভেট
ক্লাউড বলে ।
২- পাবলিক ক্লাউডঃ পাবলিক ক্লাউড হচ্ছে এমন এক ধরনের ক্লাউড যা সকলের জন্য
উন্মুক্ত ।
৩- হাইব্রিড ক্লাউডঃ দুই বা ততোধিক ধরনের ক্লাউড (প্রাইভেট, পাবলিক , কমিউনিটি)
এর সংমিশ্রণে তৈরিকৃত ক্লাউড হচ্ছে হাইব্রিড ক্লাউড।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধাঃ
১- অবকাঠামোগত সেবা ২- প্ল্যাটফর্মভিত্তিক সেবা
৩- সফটওয়্যার সেবা ৪- যত চাহিদা তত সার্ভিস ৫- যখন চাহিদা তখন সার্ভিস ৬- যখন
ব্যবহার তখন মূল্য শোধ ৭- উদ্যোক্তাদের
সুযোগ ৮ গবেষকদের সুবিধা ৯- সহজ প্রাপ্যতা ১০-
স্টোরেজ সুবিধা।
ক্লাউড
কম্পিউটিং এর অসুবিধাঃ
|
|
১- নিরাপত্তা ঝুকি ২- একক নিয়ন্ত্রণ থাকে না ৩- গোপনীয়তা থাকে না ৪- উচ্চ ফী প্রদান ৫- সার্ভার সমস্যা ৬- নির্ভরশীলতা
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) সেন্সর, প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা, সফ্টওয়্যার এবং অন্যান্য প্রযুক্তির সাথে ভৌত বস্তু (বা এই জাতীয় বস্তুর গোষ্ঠী) বর্ণনা করে যা ইন্টারনেট বা অন্যান্য যোগাযোগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন্যান্য ডিভাইস এবং সিস্টেমের সাথে সংযোগ এবং ডেটা বিনিময় করে. ইন্টারনেট অফ থিংসকে একটি ভুল নাম হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ ডিভাইসগুলিকে সর্বজনীন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করার প্রয়োজন নেই, তাদের শুধুমাত্র একটি নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে, এবং পৃথকভাবে ঠিকানাযোগ্য হতে হবে
সুন্দর
ReplyDelete