Tuesday, July 12, 2022

Tense Hand Note































Parts of speech Hand Note

 







Saturday, July 9, 2022

ম্যাক পরিবারের সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা

 ম্যাক পরিবারের সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা 





Sunday, July 3, 2022

Download HSC E books

 


বিজ্ঞান বিভাগের বই

পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্র -(আমির হোসেন) (HSC Physics 1st Paper- Amir Hossain) –দাগানো বই ডাউনলোড
পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্র -(জাফর ইকবাল) (HSC Physics 1st Paper- Jafor Iqbal))ডাউনলোড
পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্র (আমির হোসেন স্যার) দাগানো বই ডাউনলোড
রসায়ন ১ম পত্র (হাজারী ও নাগ) (HSC Chemistry 1st Paper By Hajari & Nag )ডাউনলোড
রসায়ন ২য় পত্র (হাজারী ও নাগ)  (HSC Chemistry 2nd Paper By Hajari & Nag)ডাউনলোড
উচ্চতর গণিত প্রথম পত্র (এস ইউ আহাম্মদ ও এম এ জব্বার)- (HSC Higher Math 1st Paper)ডাউনলোড
উচ্চতর গণিত প্রথম পত্র (মো: কেতাব উদ্দীন)- (HSC Higher Math 1st Paper)ডাউনলোড
উচ্চতর গণিত ১ম পত্র সমাধান  – (HSC Higher Math 1st Paper Solution ‍)ডাউনলোড
উচ্চতর গণিত  ২য় পত্র সমাধান  – (HSC Higher Math 2nd Paper Solution ‍)ডাউনলোড
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (HSC ICT Book)ডাউনলোড
জীববিজ্ঞান ১ম পত্র (আবুল হোসেন ) পিডিএফ (HSC Biology 1st Paper PDF) –দাগানো বই ডাউনলোড
জীববিজ্ঞান ২য় পত্র পিডিএফ (HSC Biology 2nd Paper PDF)ডাউনলোড
জীববিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাজেশনডাউনলোড
পরিসংখ্যান ১ম পত্র (HSC Statistics 1st Paper PDF)ডাউনলোড


ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের বই

হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র  (HSC Accounting 1st Paper PDF)ডাউনলোড
হিসাববিজ্ঞান ২য় পত্র (HSC Accounting 2nd Paper PDF)ডাউনলোড
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ১ম পত্র (HSC Business Organisation & Management 1st Paper PDF)ডাউনলোড
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র (HSC Business Organisation & Management 2nd Paper PDF)ডাউনলোড
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ১ম পত্র  ( HSC Business Policy and Enforcement 1st Paper PDF)ডাউনলোড
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ২য় পত্র ( HSC Business Policy and Enforcement 1st Paper PDF)ডাউনলোড

মানবিক বিভাগের বই

অর্থনীতি প্রথম পত্র গাইড পিডিএফ (HSC Economics 1st Paper PDF)ডাউনলোড
যুক্তিবিদ্যা  ১ম পত্র গাইড পিডিএফ  (HSC Logic 1st Pape Book PDF)ডাউনলোড
পৌরনীতি  (HSC Civics Book PDF)ডাউনলোড
ভূগোল  ( Geography )ডাউনলোড
মনোবিজ্ঞান (Psychology)ডাউনলোড


Thursday, June 30, 2022

Padma Bridge Paragraph [For better Understand] (বাংলা অর্থসহ) PDF

 Padma Bridge Paragraph

The Padma Multipurpose Bridge is the longest bridge in Bangladesh. On June 25, 2022, Prime Minister Sheikh Hasina inaugurated the country’s largest infrastructure. The bridge was constructed with concrete and steel. This dream Padma Bridge is the biggest project implemented by Bangladesh without any foreign aid.

The length of the main bridge is 6.15 km and the width is 16.10 m. The bridge connecting Mawa in Munshiganj district to Jajira in Shariatpur district has two layers. It has a four-lane road at the top and a railway at the bottom. The Padma Bridge will be used for rail, gas, power lines, and fiber optic cable expansion in the future.

Built at a cost of over Tk 30,000 crore, the bridge is making a significant contribution to the social, economic, and industrial development of the southern part of Bangladesh. The bridge is playing an important role not only in the country but also in the regional connectivity of Asia and Southeast Asia.


পদ্মা বহুমুখী সেতু (বাংলা অনুবাদ)

পদ্মা বহুমুখী সেতু বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। ২৫ জুন, ২০২২ এ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বৃহত্তম এ অবকাঠামো উদ্বোধন করেন। সেতুটি কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত। স্বপ্নের এই পদ্মা সেতু কোনো বৈদেশিক সাহায্য ছাড়াই বাংলাদেশের বাস্তবায়িত সবচেয়ে বড় প্রকল্প।মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি এবং প্রস্থ ১০.১০ মিটার। মুন্সীগঞ্জ জেলার মাওয়া থেকে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা সংযোগকারী সেতুটির দুটি স্তর (তলা) রয়েছে। এর উপরের দিকে একটি চার লেনের রাস্তা এবং নীচে একটি রেলপথ রয়েছে। পদ্মা সেতু ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, পাওয়ার লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণে ব্যবহার করা হবে।


৩০,০০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত সেতুটি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। সেতুটি শুধু দেশেই নয়, এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।


গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলোর বাংলা অর্থ

Multipurpose – বহুমুখী; longest – দীর্ঘতম; Prime Minister – প্রধানমন্ত্রী; inaugurated – উদ্বোধন করা; infrastructure – অবকাঠামো; constructed – নির্মিত; project – প্রকল্প; implemented – বাস্তবায়িত; foreign aid – বৈদেশিক সাহায্য; length – দৈর্ঘ্য; width – প্রশস্ত; layers – স্তর; bottom – নীচে; cost – খরচ; significant – গুরুত্বপূর্ণ, তৎপর্যপূর্ণ ; contribution – অবদান; industrial development – শিল্প উন্নয়ন ; southern – দক্ষিণ; regional – আঞ্চলিক।

Paragraph on Padma Bridge or Bangladeh Padma Bridge

 Solution one

The Padma Bridge

The Padma Bridge is one of the dream projects of Bangladesh. It is a multipurpose road and rail bridge over the Padma River. It will be the sixths largest bridge in the world upon completion.The construction journey was started by China Railway Major Bridge Engineering Company Limited on 7 December 2014. The whole construction was completed by May 2022. The bridge has been opened by Honourable Prime Minister, Sheikh Hasina on June 25 of 2022.

The two-level steel truss bridge is 6.15 km long and 18.10 m wide. It has a four-lane highway on the upper level and a single track railway on the lower level. The whole project cost is estimated to be US 3.868 Billion (Including VAT and IT).

It wasn’t easy at the start considering funds and other economic issues when the World Bank cancelled its credit agreement. At last, the country had come up with its own funding.

There was not only an economic issue but also an environmental problem. The river Padma has two natures – calm in winter and cruel in summer. So, the construction process was divided into 6 parts.

The first was constructing the main bridge. The second part was River training works around 14 km (1.6 Mawa + 12.4 in Janjira). The third and fourth parts were connecting the main bridge with two highways. The final part was constructing the service area and supervision.

The bridge will connect the southwest part of the country with the capital and eastern part. As a result, regional cooperation and transport management will be improved.

Besides, it will cause a radical change in industrial development. Medical and educational facilities will be easier to access.

Thus, it will play an important role in the economic sector of Bangladesh. The Padma Bridge is supposed to be inaugurated in December 2021. The world will witness one more history of proud Bangladesh.The Padma bridge will connect the southwest region of the country with the capital and eastern part. So, the regional cooperation and transportation management will be improved.




Padma Bridge Paragraph for HSC

                                                        The Padma Bridge

The Padma bridge is a multipurpose bridge across the river Padma in Bangladesh. It connects Mawa of Munshiganj with Janjira of Shariatpur.


The 6.15 km long and 18.18 metre wide bridge has a total of 42 pillars and 41 spans have been placed on the pillars. Each of the pillars is 150 metre long.It is the longest river crossing in South Asia. The bridge is considered to be the most challenging construction project in the history of Bangladesh. China Railway Major Bridge Engineering Company Limited was given the task to construct the bridge.

Construction work started on 7 December 2014 with the expectation of completing by June 2022. The whole project cost is estimated to be US 3.868 billion. Apart from improving regional cooperation and communication, the bridge will bring a radical change in industrial development. 

Medical and educational facilities will be easier to access for the bridge. It will benefit about 3 crore people across 21 south-western districts of Bangladesh.

The Padma Bridge is supposed to increase the GDP of the country by more than 1(one) percent. It will play an important role in the economy of our country. The bridge is also a pride for our nation.




Padma Bridge Paragraph for SSC


Padma bridge is one of the dream projects of Bangladesh. The Padma bridge is a multipurpose road-rail bridge across the Padma river undee construction in Bangladesh.


It will be the world's six-largest multipurpose bridge. Padma bridge will connect the south-west region of the country with the capital and eastern part. The project is now being funded from own resources of the Government of Bangladesh. Prime Minister Sheikh Hasina laid the foundation stone of Padma bridge on 12th December 2015. The total length of the Padma bridge is 6.15 km and width is 18.10m. It is four lane highway and single lane Railway Bridge. The total number of spans of the bridge is 41. Each of them is 150 meters long and weighting 3,140 tonnes. “Bangladesh Bridge Authority” is maintaining the Padma Bridge.


The contractor of the bridge is “China Major Bridge Engineering Corporation”. It is a truss bridge and material of the bridge is steel. The bridge will open a new horizon in the communication system of the country. It will bring a revolutionary change in the life of south-west residents.For this, regional corporation will be increased. In addition, it will play an important role in the economic sector of Bangladesh. Industrial development and employment opportunities will be increased. Not only economy and transportation facilities will increase but also medical and educational facilities will be easy to access.

Monday, June 27, 2022

অভিগমন কি? অভিগমনের কারণ,ধরণ ও প্রভাব

 এইচএসসি প্রস্তুতি

ভূগোল দ্বিতীয় পত্র

অভিগমন কি? অভিগমনের কারণ,ধরণ ও প্রভাব......

মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর জন্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমনাগমন করে। সাধারণভাবে মানুষের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন কে স্থানান্তর বলে। মানুষের স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলে যাওয়া বা গমন করাকে অভিগমন(Migration) বলে। অভিগমন এর ইংরেজি শব্দ Migration; যা এসেছে ল্যাটিন শব্দ Migrati থেকে যার অর্থ বাসস্থান পরিবর্তন ।আমরা বলতে পারি অভিগমন বলতে কোন ব্যক্তির স্হায়ী গমনকে বুঝায়, যেখানে ব্যক্তি একটি সমাজ ব্যবস্থা থেকে অন্য সমাজব্যবস্থায় গমন করে।

অভিগমনের কারণ

অভিগমন মূলত দুই প্রকার অভ্যন্তরীণ অভিগমন ও আন্তর্জাতিক অভিগমন। 

অভ্যন্তরীণ অভিগমন এর কারণ  সমূহ 

বৈজ্ঞানিক কারণ, অর্থনৈতিক কারণ, রাজনৈতিক কারণ, শিক্ষাগত কারণ ও রোগ ব্যাধি সংক্রান্ত।

বৈজ্ঞানিক কারণের মধ্যে রয়েছে 

জন্মহার:

দেশের যে শহর বা গ্রামে জনসংখ্যা বেশি বা জন্মহার বেশি সেখানে সাধারণত ঘনবসতি তে পরিণত হয়। পরবর্তীতে জীবিকা নির্বাহের জন্য কর্মক্ষম মানুষেরা অন্য শহরে গমন করে।

 পিতা-মাতার চাকরির কারণে:

কোন শহর থেকে পিতামাতা তাদের বদলি জনিত কারণে বসতি বা স্থান ত্যাগ করায় পরিবারের অন্য সদস্যরাও তাদের সঙ্গে অভিগমন করে।

নারী-পুরুষ ভেদ:

দেশের কোন অঞ্চল থেকে নারীর চেয়ে পুরুষের অভিগমনের সংখ্যা বেশি পুরুষেরা তাদের পরিবার পরিচালনার জন্য অন্য স্থানে গিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্য অভিগমন করে। আর মহিলারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বৈবাহিক সূত্রে অভিগমন করে।  

মৃত্যুহার:

 যেসব গ্রামে বা শহরে মৃত্যুহার বেশি সেখান থেকে মানুষ ভয়ে বা নিরাপত্তার কারণে বা উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে দেশের অন্য কোন শহরে অভিগমন করে ।

অর্থনৈতিক কারণ 

অধিক মজুরি ও বেতন লাভের সুযোগ:

যেসব অঞ্চলে  অধিক মজুরি ও বেতনে নিয়োজিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে সেসব অঞ্চলে দেশের বিভিন্ন শহর থেকে  মানুষের অভিগমন বেশি হয়।

 মাথাপিছু কৃষি জমি হ্রাস :

জনসংখ্যা বৃদ্ধি জনিত কারণে বাপ-দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি বংশানুক্রম অনুসারে মাথাপিছু আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ হ্রাস পায় ।ফলে ওই জমি থেকে উৎপন্ন ফসল দিয়ে জীবন ধারণ করা সম্ভব হয় না ।ফলে বাধ্য হয়ে অন্য কাজের সন্ধানে মানুষ অভিগমন করে ।

ব্যবসা বাণিজ্যের সুযোগ:

 দেশের যেসব অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে সেসব অঞ্চলে দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে মানুষ অভিগমন করে ।

পর্যাপ্ত নিয়োগ সুবিধা :

দেশের শিল্পাঞ্চল ,শহরাঞ্চল পর্যাপ্ত নিয়োগের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। সেখানে ব্যাপক হারে অভিগমন করে। যেমন -বাংলাদেশ গার্মেন্টস শিল্পের প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন হয় বলে ওই অঞ্চলে মানুষ অভিগমন করে।

 বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা:

 দেশের যে অঞ্চলে বিনিয়োগ করার সুযোগ সুবিধা বেশি সেসব অঞ্চলে উদ্ধৃত আয়ের লোকেরা বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহী হয়। কারণ সেখানে অবস্থান করে প্রচুর আয়-উপার্জনের সম্ভাবনা থাকে ।

রাজনৈতিক কারণ 

সরকারি পর্যায়ে বসতবাড়ি নির্মাণ:

 সরকার গরিবদের মধ্যে ঘর বাড়ি নির্মাণ করে দেয় যার ফলে অভিগমন ঘটে। বাংলাদেশ সরকার ভূমিহীনদের জন্য সরকারি জমির উপর অনেক ঘরবাড়ি ও তার সঙ্গে কিছু জমি দিয়েছে। যার ফলে সেসব স্থানে মানুষের অভিগমন হয় যাকে আমরা গুচ্ছগ্রাম বলি ।

সরকারি খাস জমি প্রদান :

সরকার জমি নাই এমন ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে জমি বিতরণ করে থাকে যার ফলে অভিগমন ঘটে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে  অভিগমন হয়েছে অনেক বাঙালি। রাঙ্গামাটি ,খাগড়াছড়ি ,বান্দরবান পাহাড়ে জমি বরাদ্দ নিয়ে অনেক বাঙালি সেখানে অভিগমন করেছে।

শিক্ষাগত কারণ :

দেশের বড় বড় শহর গুলোতে অন্যান্য অঞ্চল থেকে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ থাকায় মানুষ অভিগমন করে ।

রোগব্যাধি সংক্রান্ত :

বিভিন্ন সংক্রামক রোগ যেমন কলেরা বসন্ত যক্ষা ইত্যাদি আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষ অন্যত্র গমন করে।

 আন্তর্জাতিক অভিগমনের কারণ সমূহ :

আকর্ষণজনিত কারণ  ও বিকর্ষণজনিত কারণ

যেসব কারণ অভিগমন কে সরাসরি উৎসাহ প্রদান করে থাকে অর্থাৎ জনগণকে স্বদেশ ত্যাগ করে বিদেশে যাওয়ার জন্য আগ্রহী করে তোলে তাকে আকর্ষণজনিত কারণ বলে। 

যেমন -বৃত্তি বা চাকরির সুযোগ 

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ 

অধিক উপার্জনের সুযোগ

অজানাকে জানা ও চেনার আগ্রহ 

অধিক মুনাফা লাভের ইচ্ছা 

ধর্মীয় ও জাতিগত ও সংস্কৃতিগত আকর্ষণ অনুভব

 সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশায় 

বিকর্ষণ জনিত কারণে:

আবার যেসব কারণে বিদেশ যাওয়ার জন্য বাধ্য করে  তাকে বিকর্ষণ জনিত কারন বলে।

যেমন-বৃত্তি ও চাকরির অভাব 

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা 

যুদ্ধ-বিগ্রহ 

দেশ বিভাগ 

স্বদেশ এ উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার অভাব 

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের নিষ্পেষিত হওয়ার আশঙ্কা 

ধর্মীয় দিক থেকে সংখ্যালঘু হয়ে পড়লে নিরাপত্তার অভাব 

অভিগমন ধরণ :

স্থায়ী বাসস্থান পরিবর্তন করে মানুষ একই দেশের ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে অন্য কোন স্থানে নিজ জেলার বাইরে কিংবা ভৌগোলিক সীমারেখা অতিক্রম করে অন্য কোন স্বাধীন দেশে গমন করে বলে অভিগমন কে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: 

অভ্যন্তরীণ অভিগমন ও আন্তর্জাতিক অভিগমন :

গ্রাম থেকে শহরে অভিগমন 

উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশের গ্রাম থেকে শহরে যাওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। গ্রামীণ পরিবেশে কাজ সুযোগ-সুবিধা কম থাকায় মানুষ শহরের উদ্দেশ্যে গমন করে ।গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা আর শিক্ষিত বেকাররা চাকরির আশায় স্থানান্তরিত হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য প্রায় মানুষ গ্রাম থেকে শহরে অভিগমন করে ।

গ্রাম থেকে গ্রামে অভিগমন :

কাজের সন্ধানে বা কাজ করার উদ্দেশ্যে মানুষ নিজ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে অভিগমন করে। বিবাহিত মেয়েরা স্বামীর বাড়িতে গমন করে। তেমনি স্বামী স্ত্রী উভয়ে উভয়ের বাপের বাড়িতে গমন করতে পারে ।

শহর থেকে শহরে অভিগমন:

 শহর থেকে শহরে স্থানান্তর বা অভিগমন হয়ে থাকে। নতুন চাকরি, ব্যবসা -বাণিজ্যের সুযোগ ইত্যাদি কারণে মানুষজন শহর থেকে অন্য শহর, জেলা শহর থেকে থানা শহরে অভিগমন করে। উচ্চশিক্ষা ও কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের লক্ষ্যে অনেক ছাত্র-ছাত্রী এক শহর থেকে অন্য শহরে অভিগমন করে। আবার অনেক ক্ষেত্রে সামাজিক জীবনে বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে এ ধরনের অভিগমন হয়ে থাকে ।

শহর থেকে গ্রামে অভিগমন :

প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণ নীতির ফলে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর গ্রাম পর্যায়ে গমন করে। উন্নত দেশের চেয়ে অনুন্নত দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি লাভের পর তারা শহর থেকে গ্রামে গমন করে ও বসবাস করে। এর ফলে হাজার হাজার সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী ও কর্মকর্তা পরিবার স্থানান্তরিত হয়। শিক্ষাজীবন শেষে শহরে কাজের সুযোগ না পেয়ে কেউ গ্রামীণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের জন্য স্থানান্তরিত হয় ।আবার কেউ দীর্ঘ সময় শহরে চাকরি বা বসবাসের পর অবসর জীবনে নিজ গ্রামে চলে আসে ।

আন্তর্জাতিক অভিগমন :

যখন মানুষ এক দেশ থেকে অন্য দেশে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য অভিগমন করে তাকে আন্তর্জাতিক অভিগমন বলে ।একটি স্বাধীন দেশের লোক তার নিজ জন্মভূমি ছেড়ে যদি অন্য কোন স্বাধীন দেশে বসবাসের উদ্দেশ্যে স্থানান্তরিত হয় তাহলে তাকে আন্তর্জাতিক অভিগমন বলে।

আন্তর্জাতিক অভিগমন কে দুই ভাগে ভাগ করা যায় 

বহিরাগমন (Immigration):

অন্য দেশ থেকে কোন স্থানে আগমন করাকে বহিরাগমন বলে। অর্থাৎ অন্য দেশ থেকে তারা আসে তাদেরকে বহিরাগমন বলে।

বহির্গমন(Emigration):

 উৎসভূমি থেকে অন্য দেশে গমন করাকে বহির্গমন বলে।  অভাব কিংবা ব্যবসা বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে অধিকতর সুযোগ সুবিধা থাকার কারণে এ ধরনের অভিগমন ঘটে থাকে। আন্তর্জাতিক বহির্গমনে উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রচুর সংখ্যক মানুষ অভিগমন করে থাকে। আবার অনুন্নত দেশ থেকেও প্রচুর মানুষ ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে গমন করে।

 অভিগমনের প্রভাব:

 অভিগমন এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে 

অর্থনৈতিক প্রভাব :

অভিগমনের ফলে অর্থনীতির উপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। আন্তর্জাতিক অভিগমনকারীগণ নিজদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ থেকে যেসব বাংলাদেশী বিদেশে কর্মরত রয়েছে তারা প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে নিজ দেশে পাঠায় এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা পরিলক্ষিত হয়।পাশাপাশি ঐ প্রবাসী বাঙালির পরিবার-পরিজন আত্মীয়-স্বজন আর্থিকভাবে লাভবান হয়।

 জনসংখ্যার উপর প্রভাব:

একটি দেশের জনসংখ্যার জন্য অভিগমনের ভালো দিক হলো ওই দেশের জনসংখ্যার পুনঃবন্টন, সম্পদ অনুযায়ী জনসংখ্যার বন্টন, জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি।

 এছাড়াও এর কিছু নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। সাধারণত নারীদের তুলনায় পুরুষরা অধিক আগ্রহী বলে নারী-পুরুষের অসামঞ্জস্যতা দেখা যায়। 

সামাজিক প্রভাব:

 অভিগমন এর ফলে সামাজিক ভাবে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক উভয় ধরনের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। অভিগমনের কারণে পরিবার নিয়ন্ত্রণ, নারী শিক্ষা, নতুন প্রযুক্তির বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত হয় এবং মানুষ বিভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়ে ওঠে ।এর কিছু খারাপ দিক রয়েছে পরস্পরের মধ্যকার বন্ধন কমে যায়, হতাশা বৃদ্ধি পায় এবং মানুষ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হয় 

জৈবিক পরিবর্তন:

 অভিগমনের ফলে মানুষ তার জন্মস্থান  ত্যাগ করে কোন নতুন জায়গায় যাওয়ার ফলে তার মধ্যে জৈবিক পরিবর্তন ঘটে।নতুন পরিবেশে এসে আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারলে অনেকের স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে। এছাড়া গ্রাম থেকে শহরে অভিগমনের ফলে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের অভাব দেখা দেয় বলে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে।

 সাংস্কৃতিক পরিবর্তন :

কোনো স্থান থেকে অন্য স্থানে অভিগমনের ফলে মানুষের সংস্কৃতিতে কিছু পরিবর্তন ঘটে। যেমন- ভাষা ,খাদ্যাভাস ,পোশাক, রীতিনীতির পরিবর্তন ইত্যাদি।

 পরিবেশগত প্রভাব :

পরিবেশের উপর অভিগমনের বিশেষ প্রভাব আছে। শহর অঞ্চলের অধিক অভিগমনের ফলে শহরের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, শহরে অধিক জনসংখ্যার ফলে অপরিকল্পিতভাবে বাসস্থান ও স্থাপনা তৈরি হয় এবং বসতি সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে পরিবেশের উপর বিরূপপ্রভাব পড়ে। এছাড়াও প্রাকৃতিক সম্পদের উপর অধিক চাপ পড়ে। শহরাঞ্চলের ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া, বায়ুদূষণ, পানি দূষণ , পয়োনিষ্কাশন সমস্যা এবং বজ্র পদার্থ ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ শহর অঞ্চলের প্রধান সমস্যা ।যা প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। 






অভিগমন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

প্রথমেই প্রশ্ন আসে অভিগমন কি?

মানুষের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থায়ী বা অস্থায়ী ভাবে গমন করাই হল অভিগমন।

অভিগমন কয় প্রকার?

অভিগমন সাধারণত দুই প্রকার। যথা,

১) অভ্যন্তরীণ অভিগমন

২) আন্তর্জাতিক অভিগমন


অভ্যন্তরীণ অভিগমন: একই দেশের অভ্যন্তরে একই স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত বা জোরপূর্বক গমন করাকে অভ্যন্তরীণ অভ্যন্তরীণ বলে। যেমন ,কুমিল্লায় বসবাসরত কোন ব্যক্তি বা পরিবার স্থায়ীভাবে থাকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় গমন করলে সেটা হবে অভ্যন্তরীণ অভিগমন। আন্তর্জাতিক অভিগমন: মানুষ যখন স্বেচ্ছায় বা জোরপূর্বক নিজের দেশের ভৌগোলিক সীমানা ছাড়িয়ে অন্য দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে গমন করে তখন তাকে আন্তর্জাতিক অভিগমন বলে। যেমন কোনো ব্যক্তি বা পরিবার উন্নত জীবনযাপনে আকর্ষিত হয়ে ,বাংলাদেশ ছেড়ে স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস এর উদ্দেশ্যে গমন করে। এটাই তখন আন্তর্জাতিক অভিগমন এর উদাহরণ।


অভিগমনের কারণ:

প্রাকৃতিক , অর্থনৈতিক ,রাজনৈতিক ও সামাজিক কারণে মানুষ অভিগমন করে। এগুলো দুই ধরনের। যথা,আকর্ষণমূলক কারণে অভিগমন: যে সমস্ত কারণ নতুন কোন স্থানে বসতি স্থাপনের জন্য মানুষকে উৎসাহিত বা প্রোথত করে সে গুলোকে গন্তব্যস্থলের টান বা আকর্ষণমূলক কারণ বলে।

আকর্ষণমূলক কারণগুলো হলো:

*আত্মীয়-স্বজন ও নিজ গোষ্ঠীভুক্ত জনগণের নৈকট্য লাভ।

*বিশেষ দক্ষতার চাহিদা ও বাজার এর সুবিধা।

*বিবাহ ও সম্পত্তি প্রাপ্তি মূলক ব্যক্তিগত সুবিধা।

*কর্মসংস্থান ও অধিকতর আর্থিক সুযোগ-সুবিধা।

*উন্নত জীবন যাত্রার উদ্দেশ্যে।

*শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহসংস্থান ও সামাজিক নিরাপত্তা গত সুবিধা।

অভিগমনের বিকর্ষণ মূলক কারণ: যে সমস্ত কারণ মানুষকে পুরাতন বাস স্থান পরিত্যাগ করে অন্য স্থানে যেতে বাধ্য করে সে গুলোকে উৎস স্থল এর ধাক্কা বা বিকর্ষণ মূলক কারণ বলে।


বিকর্ষণ মূলক কারণগুলো হলো:

*সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক বৈষম্য।

*প্রাকৃতিক দুর্যোগ জনিত ক্ষয় ক্ষতি।

*অর্থনৈতিক মন্দা।

*ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্রমাগত ক্ষয়ক্ষতি।

*রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।

*জনসংখ্যা বৃদ্ধি জনিত সমস্যা।

ইত্যাদি এই সকল আকর্ষণজনিত ও বিকর্ষণ জনিত কারণে অভিগমন সংঘটিত হয়ে থাকে। অভিগমন একটি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। অভিগমনের স্বাভাবিক ফলাফল বা প্রভাব হচ্ছে জনসংখ্যা বন্টন বা অবস্থানিক পরিবর্তন। অবস্থানগত পরিবর্তন ছাড়াও অভিগমনের ফলে বিভিন্ন এলাকায় অর্থনৈতিক সামাজিক ও যনো বৈশিষ্ট্যগত পরিবর্তন হতে পারে।


অভিগমনের ফলে সংস্কৃতির কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অভিগমনের ফলে সংস্কৃতির কিছুটা পরিবর্তন ঘটে। যেমন :ভাষা ,খাদ্যাভাস ,পোশাক, রীতি নীতির পরিবর্তন। অভিগমনের ফলে সামাজিক আচার আচরণের আদান-প্রদান হয়। সামাজিক অনেক রীতিনীতি এক দেশ থেকে অন্য দেশে স্থানান্তরিত হয়। অধিক ভাবে অন্য দেশের সংস্কৃতি রপ্ত করার কারণে নিজের দেশের সামাজিক বৈশিষ্ট্য ক্ষুন্ন হয়। রাষ্ট্র অভ্যান্তরীণ অভিগমন এও এক অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য দ্বারা অন্য অঞ্চল প্রভাবিত হয়

Wednesday, June 22, 2022

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ এমসিকিউ

 ১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে।

২। Email আবিষ্কৃত হয় 1971 সালে।

৩। Hotmail আবিষ্কৃত হয় 1996 সালে।

৪। Google আবিষ্কৃত হয় 1998 সালে।

৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে।

৬। Youtube আবিষ্কৃত হয় 2005 সালে।

৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে।

৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯সালে

৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয়

১৯৯৩ সালে।

১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার

জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে।

১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14

OCTOBER,2012।

১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম

কম্পিউটার "IBM-1620 ‘ যা স্থাপিত হয়

বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে ১৯৬৪

সালে।

১৩। ২১মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের

ঝিলংজা-তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের

মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে

যুক্ত হয়।

১৪। বাংলাদেশর বিজ্ঞানীরা

প্রথমাবারের মতো ‘জীবনরহস্য‘ উন্মোচন

করেছেন মহিষের।

১৫। ২০১৩সালে দেশি পাটের জীবন রহস্য

উন্মোচনে নেতৃত্ব দেন ড মাকসুদুল আলম।

১৬। ১৯৮১ এপসন কোম্পানি সর্বপ্রথম

ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রচলন করেন তার

নামঅসবর্ন-১।

১৭। বিশ্বের একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘরটি

অবস্থিতযুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়।

১৮। বাংলা সামাজিক মাধ্যম ‘‘বেশত‘‘ চালু

হয় ২৮ ফ্রেব্রু ২০১৩।

১৯। বাংলাদেশের ‘টেলিফোন শিল্প

সংস্থা লিমিটেড(টেশিস) কর্তৃক তৈরী

প্রথম ল্যাপটপ --এর নামদোয়েল।

২০। জাতিসংঘ রেডিও বাংলা যাত্রা শুরু

করে ২১ ফ্রেব্রু:২০১৩।

২১। বাংলাদেশের প্রথম সার্চ ইঞ্চিন

‘‘পিপীলিকা‘‘ উদ্ধোধন করা হয় ১৩এপ্রিল,

২০১৩।

২২। বাংলাদেশে দ্রুত গতির ইন্টারনেট

‘‘ওয়াইম্যাক্স‘ চালু হয় >>June,2009, Banglalion।

২৩। বাংলাদেশে কবে , কোথায় সাইবার

ক্যাফে চালু হয় ১৯৯৯ সালে,বনানীতে।

২৪। বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ফোন

কোম্পানীর সিটিসেল ডিজিটাল, ১৯৯৩

সাল।

২৫। বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল

টেলিফোন ব্যবস্থা চালূ হয় ৪ জানুয়ারী,

১৯৯০।

২৬। বাংলাদেশে কখন থেকে কার্ড ফোন

চালূ হয় ১৯৯২ সালে।

২৭। প্রথম ডিজিটার জেলা যশোর।

২৮। প্রথম ওয়াই ফাই নগর সিলেট।

২৯। সাইবার সিটি সিলেট।

৩০। প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন এক্সচেঞ্জ

মিঠাপুকুর ,রংপুর।

=> GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable

Format

=> BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap

=> JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic Expert

Group

=> PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network

=> Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity

=> HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer

Protocol

=> HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer

Protocol Secure

=> URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator

=> IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol

=> VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information

Resource Under Seized

=> UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile

Telecommunication System

=> RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming

=> AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave

=> SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File

=> AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi-Rate Codec

=> JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor

=> JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive

=> MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll

=> 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation

Partnership Project

=> 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project

=> MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file

=> SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module

=> 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation

=> GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile

Communication

=> CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple

Access

=> AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding

=> SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash

=> WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video

=> WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio

=> WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio

1) GOOGLE : Global Organization Of Oriented

Group Language Of Earth

2) YAHOO : Yet Another Hierarchical Officious

Oracle

3) WINDOW : Wide Interactive Network

Development for Office work Solution

4) COMPUTER : Common Oriented Machine

Particularly United and used under Technical and

Educational Research

5) VIRUS : Vital Information Resources Under

Siege

6) UMTS : Universal Mobile Telecommunications

System

7) AMOLED: Active-matrix organic light-emitting

diode

😎 OLED : Organic light-emitting diode

9) IMEI: International Mobile Equipment Identity

10) ESN: Electronic Serial Number

11) UPS: uninterrupted power supply

12) HDMI: High-Definition Multimedia Interface

13) VPN: virtual private network

14) APN: Access Point Name

15) SIM: Subscriber Identity Module

16) LED: Light emitting diode

17) DLNA: Digital Living Network Alliance

18) RAM: Random access memory

19) ROM: Read only memory

20) VGA: Video Graphics Array

21) QVGA: Quarter Video Graphics Array

22) WVGA: Wide video graphics array

23) WXGA: Wide screen Extended Graphics Array

24) USB: Universal serial Bus

25) WLAN: Wireless Local Area Network

26) PPI: Pixels Per Inch

27) LCD: Liquid Crystal Display

28) HSDPA: High speed down-link packet access

29) HSUPA: High-Speed Uplink Packet Access

30) HSPA: High Speed Packet Access.

collected

সাম্প্রতিক সাধারন জ্ঞান | Recent General Knowledge

 ১) সামরিক শাসন জারি করা হয় –১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন–১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন–আইয়ুব খান

৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়–১৯৬১

৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়–১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে–১৭ দিন

৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ–৬ দফা দাবি

৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন–মুজিবুর রহমান

১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয়–১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল–৩৫ জন

১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয়–বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয়–১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয়–১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় ➖১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন ➖১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

➢পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

➢অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

➢নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

➢অপারেশন সার্চ লাইট হলো ➖১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

🔴 বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ➖২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

✿ বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় –২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি

(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)

১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.

মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা

বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে

আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের

ভাষা আন্দোলন

১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন

ছিল – ২৩৭ টি

১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি

অবাঙ্গালি দাঙ্গা।

১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা

এবং আম্রকানন

১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ

❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্

রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্র

ী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে

❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে

■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী

■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর

■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী

■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী

৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে

৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে

৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে

■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।

■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী

■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি

■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

■➢৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে

■➢৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.

■➢৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী

■➢৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে

■➢৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী

■➢৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি

■➢৩৮৪) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়

Collected

সমাসের সর্বসেরা হ্যান্ডনোট

 Somas Hand Note 























Collected From BCS Our Gole Facebook Group

Featured Post

২০২৫ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস

  ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস (২০২৩ সালের সিলেবাসের অনুরূপ) পত্রিকার খবরের লিঙ্ক     ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস (২০২৩ সালের...

Powered by Blogger.